ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫ , ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |

ডিম ও মাংসের চাহিদা মেটাবে তিতির

ভয়েস প্রতিদিন ডেস্ক
আপলোড সময় : ১২-১০-২০২৪ ১১:১৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
আপডেট সময় : ১২-১০-২০২৪ ১১:১৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
ডিম ও মাংসের চাহিদা মেটাবে তিতির
হাঁস-মুরগির খামারে অনেকেই তিতির পালন করে থাকেন। বাজারেও এগুলোর ভালো চাহিদা আছে। কম খরচে ঘরে বসেই মোটা টাকা আয় করা যায়। তাই তিতির (গিনি ফাউল) পালন একটি ভালো উপায় হতে পারে। এর মাধ্যমে ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।

তিতির কী?
এর নাম আসলে ‘গিনি ফাউল’। পাখিটি ‘তিতির’ হিসেবে পরিচিত। কেউ কেউ বলেন ‘চীনা মুরগি’। এর মাথা ও ঘাড়ে খালি চামড়া থাকে। পালক সাদা ও বাদামি রঙের হয়। গায়ে সাদা দাগ থাকে। গলার রং হলুদ-নীল। মাথায় একটি বাদামি ‘শিরস্ত্রাণ’ থাকে। পায়ে থাকে লাল বাঁট।

ডিম ও মাংস
পোল্ট্রি চাষিদের জন্য তিতির পালন একটি ভালো ব্যবসা হতে পারে। এর প্রজাতি বিভিন্ন জলবায়ুর জন্য উপযুক্ত। ডিম ও মাংস উৎপাদনের জন্য তিতিরকে সর্বোত্তম মনে করা হয়। ভিটামিন সমৃদ্ধ এবং কম কোলেস্টেরল হওয়ায় তিতিরের মাংসকে ভোক্তারা অত্যন্ত সুস্বাদু বলে মনে করেন এবং এটি পুষ্টিতেও সমৃদ্ধ।

তিতিরগুলো পরিবেশ বান্ধব। এর থেকে সার উৎপাদিত হয়। সেইসঙ্গে ক্ষেতে কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করে। স্ত্রী তিতির মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৯০ থেকে ১১০টি ডিম দেয়।

তিতিরে আয়
কম খরচে পোল্ট্রি ফার্মিংয়ের মাধ্যমে তিতির চাষ খুব ভালো উপার্জনের উপায় হতে পারে। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা। ভালো জাত এবং সঠিক প্রযুক্তিগত দিকনির্দেশনা দিয়ে পালন করলে মুরগির চেয়ে বছরে ৩ থেকে ৪ গুণ বেশি আয় করা সম্ভব।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Iqbal Hasan

কমেন্ট বক্স

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ